কোন মনিটর কেনা যায়? বাজারে মনিটর কিনতে গিয়ে অনেকেই চিন্তায় পড়ে যান। মনিটর কেনার সময় কয়েকটি বিষয় মনে রাখলেই মনিটর কেনা সহজ।
LCD ( LIquid Crystal Display ) বনাম LED (light Emittind Diode )
LCD এবং LED দুটোতেই দুটি করে গ্লাস প্যানেল থাকে। দুই গ্লাস প্যানেলের মাঝে দুটোতেই( LED ,LCD )থাকে লিকুইড ক্রিস্টাল। এই প্যানেল গুলোর পিছন থেকে আলো ফেলে ক্রিস্টাল গুলি আলোকিত করা হয় এবং আমারা ছবি দেখতে পারি। LCD তে এই আলো ফেলানো হয় সূক্ষ সূক্ষ ফ্লেরোসেন্ট ( Flerocent Lamp ) বাতি দ্বারা আর LED মনিটরে এই আলো ফেলানো হয় LED বা লাইট এমিটিং ডায়োড দ্বারা। এজন্য LED টিভি বেশি উজ্জ্বল দেখায়।
Response Time :
রং পরিবর্তনের সময় অর্থাৎ কালো থেকে সাদা, সাদা থেকে কালো অথবা কালো থেকে কালো পরিবর্তিত হওয়ার সময় পিক্সেলগুলো কত দ্রুতগতিতে রং পরিবর্তনে সাড়া দিতে পারে, তা-ই পরিমাপ করা হয় রেসপন্স টাইম দিয়ে।
আর এটা মিলিসেকেন্ডে হিসাব করা হয়। সুতরাং রেসপন্স টাইম যত কম হবে, তত দ্রুত ট্রানজেকশন পাওয়া যাবে এবং মনিটর তত ভালো হবে।
Viewing Angle :
উন্নত ভিউয়িং অ্যাঙ্গেলের অর্থ হচ্ছে, আপনাকে মনিটরের প্রদর্শিত রং দেখতে স্ক্রিনের ঠিক কতটুকু সামনে বসতে হবে।
একসঙ্গে সবাই মিলে মনিটরে ছবি দেখার কথা যাঁরা ভাবছেন, তাঁরা ভিউয়িং অ্যাঙ্গেল বেশি, এমন মনিটর কিনুন।
মনিটরের ভিউয়িং অ্যাঙ্গেল যত বেশি হবে, তত ডিগ্রি পাশ থেকে মনিটরে পরিষ্কার ছবি দেখা যাবে।
Connector :
এমন মনিটর কিনুন যাতে একাধিক ইনপুট দেওয়ার সুবিধা রয়েছে। ভিজিএ পোর্ট এখন সবচেয়ে পরিচিত কানেক্টর।
এইচডিএমআই পোর্ট থাকলে সরাসরি ক্যামকোর্ডার, ডিজিটাল ক্যামেরা, মিডিয়া প্লেয়ারের মতো ডিভাইসগুলো সরাসরি সংযোগ দিতে পারবেন এবং ছবি ও ভিডিও দেখতে পারবেন।
- Display Monitor ।
- Response Time ।
- Viewing Angel ।
- Connector প্রভৃতি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।
Display Monitor :
সাধারণত বাজারে তিন ধরণের মনিটর পাওয়া যায়।
- CRT
- LCD
- LED
মনিটর নিচে ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন পিছনের দিকে বড়ো একটা জায়গা
আর এখানে থাকে সেই ক্যাথোড রে টিউব টি।
যদিও সিআরটি মনিটরের রেসপন্স টাইম ভালো কিন্তু এখন সহজে বহনযোগ্য নয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বেশি বলে এই মনিটর জনপ্রিয়তা হারিয়েছে। LCD ( LIquid Crystal Display ) বনাম LED (light Emittind Diode )
LCD এবং LED দুটোতেই দুটি করে গ্লাস প্যানেল থাকে। দুই গ্লাস প্যানেলের মাঝে দুটোতেই( LED ,LCD )থাকে লিকুইড ক্রিস্টাল। এই প্যানেল গুলোর পিছন থেকে আলো ফেলে ক্রিস্টাল গুলি আলোকিত করা হয় এবং আমারা ছবি দেখতে পারি। LCD তে এই আলো ফেলানো হয় সূক্ষ সূক্ষ ফ্লেরোসেন্ট ( Flerocent Lamp ) বাতি দ্বারা আর LED মনিটরে এই আলো ফেলানো হয় LED বা লাইট এমিটিং ডায়োড দ্বারা। এজন্য LED টিভি বেশি উজ্জ্বল দেখায়।
- LED মনিটর অনেক হালকা LCD থেকে।
- LED মনিটর ৪০% বিদ্যুৎ কম খরচ হয় তাই বিদ্যুৎ বিল অনেক কম আসে।
- কিন্তু, LED মনিটর এর দাম তুলনামুলক দাম বেশি।
কিছুদিনের মধ্যে LED মনিটর LCD মনিটরকে বাজারে নাও আসতে দিতে পারে। তাই মনিটর কেনার সময় পারলে LED মনিটর কিনে নিবেন।
Response Time :
রং পরিবর্তনের সময় অর্থাৎ কালো থেকে সাদা, সাদা থেকে কালো অথবা কালো থেকে কালো পরিবর্তিত হওয়ার সময় পিক্সেলগুলো কত দ্রুতগতিতে রং পরিবর্তনে সাড়া দিতে পারে, তা-ই পরিমাপ করা হয় রেসপন্স টাইম দিয়ে।
আর এটা মিলিসেকেন্ডে হিসাব করা হয়। সুতরাং রেসপন্স টাইম যত কম হবে, তত দ্রুত ট্রানজেকশন পাওয়া যাবে এবং মনিটর তত ভালো হবে।
Viewing Angle :
উন্নত ভিউয়িং অ্যাঙ্গেলের অর্থ হচ্ছে, আপনাকে মনিটরের প্রদর্শিত রং দেখতে স্ক্রিনের ঠিক কতটুকু সামনে বসতে হবে।
একসঙ্গে সবাই মিলে মনিটরে ছবি দেখার কথা যাঁরা ভাবছেন, তাঁরা ভিউয়িং অ্যাঙ্গেল বেশি, এমন মনিটর কিনুন।
মনিটরের ভিউয়িং অ্যাঙ্গেল যত বেশি হবে, তত ডিগ্রি পাশ থেকে মনিটরে পরিষ্কার ছবি দেখা যাবে।
Connector :
এমন মনিটর কিনুন যাতে একাধিক ইনপুট দেওয়ার সুবিধা রয়েছে। ভিজিএ পোর্ট এখন সবচেয়ে পরিচিত কানেক্টর।
এইচডিএমআই পোর্ট থাকলে সরাসরি ক্যামকোর্ডার, ডিজিটাল ক্যামেরা, মিডিয়া প্লেয়ারের মতো ডিভাইসগুলো সরাসরি সংযোগ দিতে পারবেন এবং ছবি ও ভিডিও দেখতে পারবেন।


0 Comments